পড়া বা শিক্ষা নেওয়ার প্রথম ছবক সম্বলিত শব্দ এসেছিল পবিত্র কুরআন শরীফে। সু-শিক্ষা বা জানার ব্যাপ্তি থেকেই মানুষের জীবন মানের উন্নয়ন ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ হয়েই চলছে। যে মানুষ শিখেন, শিক্ষিত হন তার অর্জন হয় সার্টিফিকেটে। ইহা বড় কষ্টের ফল। বহুমুখী জীবন যুদ্ধে জয়ী ও সাফল্য আনার ইহা এক বাহক। আর যিনি শিখে শিক্ষক হয়ে শিক্ষা দেন তার সার্টিফিকেট শুধু নিজ সাফল্যে থাকে না তা হয়ে যায় আলোর দিশারী স্বরূপ।এইজন্য শিক্ষককে বলা হয় জাতির মেরুদণ্ড , আলোর দিশারী ও সমাজে মহা সম্মানীয় শ্রদ্ধেয় । আমার দূর সম্পর্কের ভাগনা ব্রি, জে, আল ফারুক সিদ্দিকী উচ্চ শিক্ষিত মনন শীল এক দেশ প্রেমিক সৈনিক। নিজ অর্জনে শিক্ষার সার্টিফিকেটের দিক দিয়ে সে একজন শীর্ষে অবস্থানকারী ব্যক্তি। ওর নামের সাথে লাগানো আছে BSP, ndu, afwc, psc, Mphill. কিন্ত সে ইহাতেই দমিত হয় নি, তার সার্থক পরিপূর্ণতা দেবার মানসে নেমে গেল শিক্ষার গুনমান উন্নয়নে। জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ার কাজে। সে মিলিটারি পার্সনেলেন তাই তার ক্যান্টনমেন্টের কলেজকেই বেচে নিল তার জ্ঞান গরিমার গবেষণাগার রুপে। আর তার সুফল আজ জাতি দেখছে। আমি মনে করি আমার এই ভাগনার জীবন সার্থকতায় পরিপূর্ণ হয়েছে। ওর পরিবার ,মা ও রিটায়ারট ব্রিগে, জে, বাবারও বুক গর্বে ফুলে উঠছে। যেমন ওর বাবাকে যখন শ্রেস্ট বাবা হিসাবে এই বছর সম্মান দেওয়া তারও মনের এমন অবস্থা হয়েছিল। যেখানে ভালো সেখানে সব ভালোই হয়। সব ভালো ভালোয় সন্ধি হয়ে আলো ছড়াক জগতে সেই প্রত্যাশা রাখিলাম এই ক্ষনে। যেমন ধর্মে বলা হয়েছে যারা কুরআন শিক্ষা নিয়ে অন্যকে শিক্ষা দিবে তাদের মাথায় তাজের পাগড়ী থাকবে। আমার এই ভাগনা নিজে শিক্ষা নিয়ে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে। আল্লাহ ওর এই জীবন পর জীবন আলোকময় করে দেন। ধন্যবাদ সবাইকে পড়ার জন্য।( ট্রপি সম্বলিত ছবিটি ভোরের কাগজ থেকে নেওয়া, ধন্যবাদ জানাচ্ছি )